নার্গিস আক্তার :
রাজধানী উত্তরা ১১ সেক্টর রোড ১৯ বাড়ী ১/সি।এই প্লটটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন প্রভাব শালী নেতা ও ১৮ আসনের সাবেক এম পি আলহাজ্ব খসরু চৌধুরীর নিজের প্লট বলে জানায়। রাজউকের বানিজ্যিক প্লট অনুমোদন নিয়ে বিল্ডিংয়ের কাজ করার কথা থাকলেও সেখানে বিল্ডিং না করেই ভাস্যমান বস্তিতে রুপান্তরিত করেছে কিছু অসাধু ব্যাক্তি। খসরু চৌধুরীর জায়গায় একজন বহিরাগত আওয়ামী লীগের তোতমা লাগানো ভুমি দস্যু সুমন ওরফে ফল দোকানী সুমন অবৈধ ভাবে খসরু চৌধুরীর জায়গা দখল করে খাজানা নামে একটা রেষ্টুরেন্ট ও কাবাব ঘর তৈরী করে ফেলছে বলে অভিযোগ উঠেছে মর্মে, গনমাধ্যম কর্মীরা সেখানে গিয়ে তার সততা খুজে পায়। সে ব্যাপারে জানতে দখল বাজ সুমনকে জিজ্ঞেস করলে আপনি কিসের ভিত্তিতে সাবেক এমপি খসরু চৌধুরীর জায়গা দখল করে খাজানা রেস্টুরেন্ট ও ফলের দোকান তৈরি করেছেন। সাংবাদিকের তোপের মুখে তিনি জানান, জায়গায়টি খালি পেয়ে আমি হোটেল উঠিয়েছি। এসময় নিপা গ্রুপের শাহীন নামের একজন জানায় কেয়ার টেকার লোভে পড়ে হোটেল ভাড়া দিয়েছে। আমরা এখন এটা বন্ধ করে দিচ্ছি। আসলে ঘটনা বুঝা মুসকিল। এরা কারা,আসলেই কি এরা খসরু সাহেবের লোক নাকি দখল বাজ এটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এব্যাপারে জানতে রাজউক অফিসে ফোন করলেও তারা কেউ ফোন ধরেন নি। উত্তরা সুশীল সমাজের একজন ব্যাক্তি গনমাধ্যামকে জানান, রাজউক অফিসের লোকজন অবৈধ উপায়ে অর্থ নিয়ে কমার্সিয়াল প্লটে কাজ না করিয়ে ভাস্যমান দোকান হোটেল বসিয়ে কামিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।সেক্টর বাসীরএকটাই দাবী এটা শেখ রেহানার প্লট,সাবেক এম পি খসরু চৌধুরীকে দিয়েছে।এখন তিনি পলাতক থাকায়।এসুযোগ কাজে খাটিয়ে কিছু অসাধু ব্যাক্তিরা হোটেলের নামে জায়গা দখল করতে ঘোলা পানিতে জাল ফেলছে।তার একটি চক্র সুমন ওরপে জমি দখল বাজ সুমন। এব্যাপার প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে সেক্টর সহ আশেপাশের সকল আপময় জন সাধারণ। পুলিশ বাহিনীর আইকন উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি হাফিজুর রহমান বিষয়টি খতিয়ে দেখবে বলে সকলের একটাই দাবী। সুমন,সহ যারা প্লট দখল বাজিতে সম্পৃক্ততায় জড়িত আছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।