মোঃ আমিন উল্লাহ :
কুতুপালং বংকিম রাস্তার মাথা হয়ে বুদ্ধ_মন্দিরের পাশে দীর্ঘদিন যাবত অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় তৈরি হচ্ছে বাজারজাত পণ্য চনাচুর,ডাল ভাজা,চনাবুট, সহ অসংখ্য খাদ্য পণ্য।
অভিযোগ রয়েছে দীর্ঘদিন প্রশাসনের নীরব ভূমিকা পালণে দিন দিন বাড়তে থাকে অবৈধ বিএসটিআই
অনুমোদন বীহিন চনাচুর ফ্যক্টরির বেজাল পণ্য তৈরি।
জানা যায় উক্ত জনি ফুডস এর তৈরিকৃত চনাচুর বাজারজাত করণের ভূমিকা রাখেন বিভিন্ন শরনার্থী ক্যাম্প সহ ফুটপাত খোলা বাজারে। অস্বাস্থ্যসম্মত পণ্য বাজারজাত করণে সরকারি রাজস্ব না থাকায় এবং খাদ্য পণ্যের বেজাল কেমিক্যাল মেশানো সহ ও বেজাল তেল ব্যবহারে এই খাদ্য শিশুরা সম্মুখীন হচ্ছে ডায়রিয়া মতো জগণ্য রোগে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান উপরোক্ত বিষয় জনি ফুডস চনাচুর ফ্যক্টরি দীর্ঘদিন প্রশাসন ও স্থানীয়দের নাকের ডগায় বেজালদ্রব্য তৈরি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা এবং বিভিন্ন সময় এসব খাবার বাজার থেকে ক্রয় করে বাসায় খাওয়ার জন্য নিয়ে আসলে ৭+৮ বছরের শিশুরা সম্মুখীন হচ্ছে ডায়রিয়া রোগে।
তবে আলোচ্য বিষয় হলো নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ সালের ৪৩ নং আইনে রয়েছে, কোন ব্যক্তি বা তাহার পক্ষে নিয়োজিত অন্য কোন ব্যক্তি, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, কোন ভেজাল খাদ্য বা খাদ্যোপকরণ বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে উৎপাদন অথবা আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুদ, সরবরাহ বা বিক্রয় করিতে পারিবেন।
উল্লেখ্য এবং সামাজিক অবৈধ কর্মকাণ্ড দমনে নিরাপদ ভোক্তা অধিকার কে অবহিত করুন।
এবং এসব বেজাল দ্রব্য তৈরি ফ্যক্টরির মালিকদের আইনের আওতায় আনতে সহযোগিতা করুন এবং যে বা যার যার জায়গা থেকে প্রতিবাদ গড়ে তুলুন