এস এম নূর :
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক আব্দুর রউফ সাহেবের কাছ থেকে মোটর মেকানিক্স জহির চুক্তি মাধ্যমে ১ লক্ষ টাকা সিকিউরিটি দিয়ে আব্দুর রউফ সাহেবের বেরিবাদ সংলগ্ন নিজস্ব জায়গায় রউফ সাহেবের একটি দোকান ভাড়া নেয় মোটর মেকানিক্স জহির। চুক্তিভিত্তিক ভাড়া নেওয়া দোকানে ব্যবসা পরিচালনা করে।নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করে আসছিল জহির এক বছর পর থেকে আর ভাড়া পরিষদ করে না এভাবে ছয় মাস হয়ে যায় কোন ভাড়া দিতে পারে না জহির। একপর্যায়ে আব্দুর রউফ সাহেব তার কেয়ারটেকার জালালের মাধ্যমে ভাড়া পরিশোধের জন্য নোটিশ দেয় এমত অবস্থায় আব্দুর রউফ সাহেব দেশের বাহিরে চলে যায় এবং এক বছর পর্যন্ত দোকান ভাড়া বেধে যাই ভাড়া দেওয়ার জন্য মোটর মেকানিক জহিরকে বললে জহির বলেন, আমার সিকিউরিটি টাকা থেকে ভাড়া কেটে নিতে মোটর মেকানিক জাহিরের সিকিউরিটি এক লক্ষ টাকায় ভাড়া কেটে নেওয়ার পরও ছয় মাসের ভাড়া বকেয়া থেকে যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ছিল প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা কিছু অসাধু ব্যক্তি সংস্পর্শে মেকানিক জহির আব্দুর রাউফ সাহেবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। একপর্যায়ে আব্দুর রউফ সাহেবের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও হয়রানি মূলক মামলা করে। এলাকার কিছু সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে বিভিন্ন হুমকি ধামকি ও ৫০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। এই বিষয়ে আব্দুর রউফ সাহেব তুরাগ থানা ও ডিবি অফিসে আইনের আশ্রয় নেয় ডিবি অফিসে জহির কে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ও মেকানিক জাহিরের ফ্যামিলিকে ডেকে এই বিষয়ে সতর্ক করা হয় এবং জহিরের ফ্যামিলি ডিবি অফিসে মুচ লেখা দেয় যে এই ধরনের কার্যকলাপ জহির আর করবে না। ডিবি অফিস থেকে আসার কিছুদিন পর মেকানিক জহির টাকার বিনিময়ে কিছু পত্রিকাতে মিথ্যা বানোয়াট নিউজ করে সেখানে বারবার উল্লেখ করা হয় আব্দুর রউফ সাহেব সাবেক ভূমি সচিব। আমরা বিভিন্ন তথ্যসূত্র মতে জানতে পারি আব্দুর রউফ সাহেব কখনো ভুমি সচিব ছিলেন না। মোটর মেকানিক্স জহির আব্দুর রব সাহেব কে ভূমি সচিব উপাধি দিয়ে অপ-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে যা দেশের অন্যান্য সচিবদের জন্য বিব্রত কর ও মানহানির বিষয়। মোটর মেকানিক জহিরের সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর কৌশলে মোটর মেকানিক জাহির দোকান ছেড়ে চলে যায় কেয়ারটেকার এর হিসাব অনুযায়ী এই পর্যন্ত মোটর মেকানিক জহির 2 লক্ষ টাকা ভাড়া বকেয়া রেখে চলে যাই। আব্দুর রউফ সাহেব অনেক খোঁজাখুঁজি করে মোটর মেকানিক জাহির কে পায়না তারপর হঠাৎ কিছুদিন পর এসে জহির বলে তার দোকানে পঞ্চাশ লক্ষ টাকা মালামাল ছিল। সরজমিনে ঘটনা স্থলে গিয়ে দেখা যায় তেমন কোন মালামাল নেই দোকানে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু ব্যক্তি কে জিজ্ঞেস করলে জানা যায় জহির রাতের অন্ধকারে দোকানের মালামাল নিয়ে যাই এবং অন্য জায়গায় ব্যবসা পরিচালনা করছে এমতাবস্থায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক আব্দুর রউফ সাহেব বকেয়া ভাড়ার জন্য কেয়ারটেকার জালালকে দিয়ে নোটিশ পাঠায় এবং না বলে চলে যাওয়ার কারণ জানতে চায় এবং আব্দুর রউফ সাহেব অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়এভাবে না বলে দোকান ছেড়ে যাওয়ায়। এক পর্যায়ে মোটর মেকানিক জহিরের ফ্যামিলি আব্দুর রউফ সাহেবের কাছে অনেক কান্নাকাটি করে মাফ চাই গরিব অসহায় ফ্যামিলি ভেবে আব্দুর রউফ সাহেব তাদেরকে মাফ করে দেন এরপরও মোটর মেকানিক জহির থেমে না থেকে আবার কিছুদিন পর একই রকম কার্যকলাপে লিপ্ত হয়। এমত অবস্থায় আব্দুর রউফ সাহেব জীবন নিয়ে শঙ্কায় আছে, এ বিষয়ে মটর মেকানিক জহিরের সাথে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিকদের কাছে সঠিক কোন উত্তর দিতে পারে না। একপর্যায়ে সাংবাদিকদের হুমকি দেয় আপনাদেরকে দেখে নেব এবং মামলা দেওয়ার হুমকি দেয় |
|| প্রকাশক ও সম্পাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন || নির্বাহী সম্পাদক : জি.এস জয় ||
Copyright © 2024 আমার প্রাণের বাংলাদেশ. All rights reserved.You cannot copy content of this page