অনলাইন ডেস্ক : একদম খাঁটি ত্রিকোণ প্রেম! কোনও লুকোচুরি নেই তাতে। শুধু এই প্রেমের চিত্রনাট্যে কুশীলবরা কোনও স্কুলপড়ুয়া বা কলেজপড়ুয়া নন। এই ত্রিকোণ গল্পের মূল চরিত্ররা হলেন স্ত্রী-স্বামী-শাশুড়ি। মেয়ে-জামাই-মা।
গল্পের মূল রঙ্গমঞ্চ ভারতের বিহার। বেশ ধূমধাম করে নিজের বিয়ে দিয়েছিলেন বিহারের এক মহিলা। মেয়ের বয়স তখন সবে আঠারো পেরিয়ে উনিশ। জামাইয়ের বয়সও বেশি নয়। সবে একুশ পেরিয়ে ২২। বিয়ের জন্য সাবালক হতেই গাঁটছড়া বেঁধে দেয় পরিবার। শুরু হয় সংসার। সেইসঙ্গে জামাই-আদর। জামাইকে খাতির-যত্নে কোনও ত্রুটি রাখতেন না শাশুড়ি। গোল বাঁধে সেখান থেকেই।
শ্বশুরবাড়ি আসা যাওয়ার মাঝেই কখন যেন শাশুড়ির মন চুরি করে বসেন জামাই। এদিকে ততদিনে জামাই এক সন্তানের বাবাও হয়ে গেছে। কিন্তু তাতেও বাধ সাধেনি শাশুড়ি-জামাই প্রেম। বরং ধীরে ধীরে আরও গাঢ় হতে থাকে সেই প্রেম। শেষমেশ সবাইকে চমকে দিয়ে ৪২ বছরের শাশুড়ির সঙ্গেও বিয়েটা সেরে নেন বছর বাইশের জামাই।
কিন্তু, এভাবে শাশুড়িকে বিয়ে! সমাজ কী বলবে? শাশুড়ি-জামাইয়ের প্রেমে মাথা গলায়নি পঞ্চায়েত। জানায়নি কোনও আপত্তি জানায়নি। তারপর থেকেই শাশুড়ি-জামাই-মেয়ে সঙ্গে নাতি মিলে একবারে 'সুখী সংসার'। jiniuj
|| প্রকাশক ও সম্পাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন || নির্বাহী সম্পাদক : জি.এস জয় ||
Copyright © 2024 আমার প্রাণের বাংলাদেশ. All rights reserved.You cannot copy content of this page