অনলাইন ডেস্ক : ছাত্রের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে বিবস্ত্র ছবি পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে একজন নারী শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ক্লাসরুমে ছাত্রের সঙ্গে বিশেষ মুহূর্তে জড়াতে চেয়েছেন ওই নারী।
মোবাইলে এক বার্তায় তিনি ছাত্রকে লিখেছেন, আমার স্বামীর বিশেষাঙ্গের চেয়ে তোমার ... বড়। ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ারের একটি আদালতে এ ব্যাপারে শুনানি হয়েছে।
শুনানির সময় ওই ছাত্র জানায়, শিক্ষিকার এ ধরনের ছবি দেখে সে বিব্রত হয়েছে। আরেক ছাত্র বলেছে, সে মনে করেছে ভুল করে এ ধরনের ছবি চলে এসেছে। কিন্তু পরে শিক্ষিকার চাপে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য হয়েছে।
একপর্যায়ে ওই শিক্ষিকা জানান, তিনি গর্ভবতী। আর সেই সন্তানের বাবা ১৫ বছরের কিশোর। এ ব্যাপারে ওই ছাত্র আদালতে জানিয়েছে, শারীরিক সম্পর্কের সময় তিনি আমাকে বলেছেন, তার প্রেমিকের সঙ্গে এ ধরনের সম্পর্ক হয়। আর এ জন্য তিনি পিল খাচ্ছেন। সে কারণে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির দরকার নেই।
২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রথম সাক্ষাতে তারা বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ করেছেন। তবে দ্বিতীয়বারের দেখায় শারীরিক সম্পর্কে জড়ান তারা।
কিশোরের সহপাঠী জানায়, প্রথমে আমি বিষয়টি বিশ্বাস করিনি। কিন্তু পরে মেসেজ ও ভিডিও দেখে বিশ্বাস করি। উনি আমার বন্ধুকে বলেছেন, তিনি পিল খাচ্ছেন। সে কারণে অন্য পদ্ধতির দরকার নেই।
তবে এখন পর্যন্ত ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়নি। কাল এ ব্যাপারে আবারও শুনানির দিন ঠিক করা আছে।
সূত্র : মিরর।
|| প্রকাশক ও সম্পাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন || নির্বাহী সম্পাদক : জি.এস জয় ||
Copyright © 2024 আমার প্রাণের বাংলাদেশ. All rights reserved.You cannot copy content of this page