নিজস্ব প্রতিবেদক : ছোটদের আয়ুর্বেদ’ বইটি নামের জন্যই ইতোমধ্যে অনেককে আকৃষ্ট করেছে। কিশোররা আয়ুর্বেদ শিখবে – এটাই হয়তো আকর্ষণের মূল কারণ। একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি যে, ইতোপূর্বে যারা আয়ুর্বেদকে গুরুত্ব দেননি, তারাও এই করোনার সময় এর প্রতি বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এটা ভালো এই জন্য যে, অন্তত তারা আয়ুর্বেদ বিষয়ক ভুল তথ্য পরিহার করে এর প্রকৃত শক্তিমত্তা সম্বন্ধে জানতে পারবেন।
আয়ুর্বেদ জীবনশৈলী এবং এর অষুধ যে উদ্ভিদ, প্রাণি এবং খনিজ এই ৩টি উৎস থেকে তৈরি করা হয় – তা অনেকের অজানা। সবার ধারণা যে, আয়ুর্বেদিক অষুধ গাছ-গাছালি দিয়ে তৈরি এবং এর কোন সাইড এফেক্ট নাই। অর্থাৎ যত খুশি খাও, তাতে কিচ্ছুটি হবে না। ভাবুন কত বড় বোকা !
এই অবস্থায় ‘ছোটদের আয়ুর্বেদ’ বইটি কিশোর ও তাদের পরিবার থেকে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সম্বন্ধে অনেক ভুল ধারণা দূর করবে এবং আয়ুর্বেদকে পরিবারে সঠিকভাবে স্থাপন করবে।
ব্যত্যয় না ঘটলে বইটি শিঘ্রই ছাপা হয়ে হাতে পৌঁছুবে। ক্রয়মূল্যও থাকবে হাতের নাগালে। তাই অনেকের মতো আমিও আশাবাদী যে, পারিবারিক স্বাস্থ্য শিক্ষা ও রোগ নিরাময়ে অনেক ভুল থেকে এই বইটি মুক্তি দিবে এবং অহেতুক অষুধ খাওয়ার বদ অভ্যাস দূর করে পরিবারে স্বস্থি এনে দিবে ।